আব্দুর রশিদ টানা ৮ বছর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।
অথচ এখন জীবন চলে বাজারে সবজি বেঁচে। বলছি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট উপজেলার গোহালবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা আব্দুর রশিদের কথা।
জানা যায়, তিনি ২০০৩ সাল হতে ২০১১ সাল পর্যন্ত মোট সাড়ে ৮ বছর ইউপি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। সামাজিক মাধ্যমে আব্দুর রশিদের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।এদিকে সেই ভিডিওতে তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো আপনি এতবছর চেয়ারম্যান থেকেও এখন সবজি বিক্রি করছেন,
অনেকেতো চেয়ারম্যান থেকে অনেক টাকা-পয়সার মালিক হয়ে যান?
এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমানতের খেয়ানত করা যাবে না।
এ শিক্ষা আমি পাইনি, তাছাড়া খেয়ানত করলে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হবেন, এবং আমার দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আমাকে ছাড়বে না।
সবচেয়ে বড় কথা আমাকে তো একদিন মরতে হবে।
আরো সংবাদ
সেক্যুলারের আসল চেহারা : আল্লাহ লিখলে সমস্যা, ভগবান লিখলে ঠিক আছে : আসিফ নজরুল
তসলিমা নাসরিনের শিবলিঙ্গ পুজোয় সমস্যা নাই, সমস্যা আছে আবরারের নামাজ পড়া নিয়ে। এই বিকারগ্রস্থ মহিলাকে নিয়ে কখনো লিখিনি আমি। কিন্তু তার একথার উল্লেখ প্রয়োজন হলো এটা বলতে যে বাংলাদেশের বহু ছদ্মবেশী সেক্যুলারের আসল চেহারা তসলিমার মতো।
কেউ আল্লাহ লিখলে তাদের সমস্যা হয়, ভগবান বা ঈম্বর লিখলে ঠিক আছে। আরো কতো কিছু!
অথচ সেক্যুলার মানে হচ্ছে সব ধর্ম সম্পর্কে শ্রদ্ধাশীল থাকা অথবা কোন ধর্ম সম্পর্কেই বিরূপ মন্তব্য না করা।
যারা একচোখা হয়ে শুধু একটা ধর্মে সমস্যা খোজে তারা সবচেয়ে বড় সাম্প্রদায়িক ও মানবতার শত্রু।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস